রাজকুমার হত্যা তথা গণতন্ত্র হত্যার প্রতিবাদে উত্তাল রায়গঞ্জ।
নজরবন্দি ব্যুরোঃ মঙ্গলবার দুষ্কৃতীদের হাতে খুন হন কর্তব্যপরায়ন প্রিসাইডিং অফিসার রাজকুমার রায়। তার প্রতিবাদে সরব হলেন এবার রায়গঞ্জের মানুষ।
ভোটের দিন ইটাহারের এক প্রাথমিক স্কুলে প্রিসাইডিং অফিসারের ডিউটি পড়েছিল রাজকুমার রায়ের। পেশায় শিক্ষক ওই প্রিসাইডিং অফিসারের কাছে সোমবার বারবার হুমকি ফোন আসতে থাকে বুথ থেকে বেরিয়ে আসার জন্য। কিন্তু নিজের কর্তব্যে অবিচলিত থেকেছেন তিনি। প্রাণনাশের হুমকি দেওয়া সত্ত্বেও তিনি ব্যালট বাক্স জমা দিয়ে সন্ধ্যের আগে বুথ ছেড়ে বেরোননি। প্রাণ দিয়ে তার মাশুল গুনতে হল রাজকুমার রায়কে। মঙ্গলবার রেললাইনের ধার থেকে তার ক্ষতবিক্ষত দেহ উদ্ধার হয়।
নির্বাচন এক গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া। সেই গণতান্ত্রিক উৎসবে এভাবে গণতন্ত্রকে হত্যা করার প্রতিবাদে ক্ষোভের আগুন জ্বলে উঠতে শুরু করেছে রাজ্য জুড়ে। রায়গঞ্জের ঘড়িমোরে কাউন্টিং ট্রেনিং বন্ধ করে দিয়ে রাস্তায় নেমে প্রতিবাদ জানাচ্ছেন মানুষ। বিরাট মিছিল এগিয়ে চলেছে রাস্তায়। রাজকুমার হত্যার দায় কে নেবে? নির্বাচন কমিশন নাকি রাজ্য সরকার? প্রশ্ন তুলছেন রাজ্যের সাধারণ মানুষ।
ভোটের দিন ইটাহারের এক প্রাথমিক স্কুলে প্রিসাইডিং অফিসারের ডিউটি পড়েছিল রাজকুমার রায়ের। পেশায় শিক্ষক ওই প্রিসাইডিং অফিসারের কাছে সোমবার বারবার হুমকি ফোন আসতে থাকে বুথ থেকে বেরিয়ে আসার জন্য। কিন্তু নিজের কর্তব্যে অবিচলিত থেকেছেন তিনি। প্রাণনাশের হুমকি দেওয়া সত্ত্বেও তিনি ব্যালট বাক্স জমা দিয়ে সন্ধ্যের আগে বুথ ছেড়ে বেরোননি। প্রাণ দিয়ে তার মাশুল গুনতে হল রাজকুমার রায়কে। মঙ্গলবার রেললাইনের ধার থেকে তার ক্ষতবিক্ষত দেহ উদ্ধার হয়।
নির্বাচন এক গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া। সেই গণতান্ত্রিক উৎসবে এভাবে গণতন্ত্রকে হত্যা করার প্রতিবাদে ক্ষোভের আগুন জ্বলে উঠতে শুরু করেছে রাজ্য জুড়ে। রায়গঞ্জের ঘড়িমোরে কাউন্টিং ট্রেনিং বন্ধ করে দিয়ে রাস্তায় নেমে প্রতিবাদ জানাচ্ছেন মানুষ। বিরাট মিছিল এগিয়ে চলেছে রাস্তায়। রাজকুমার হত্যার দায় কে নেবে? নির্বাচন কমিশন নাকি রাজ্য সরকার? প্রশ্ন তুলছেন রাজ্যের সাধারণ মানুষ।
No comments