কেন আটকে রয়েছে শিক্ষক নিয়োগ? দায় কার!! বিশেষ প্রতিবেদন।
নজরবন্দি ব্যুরো: শিক্ষক নিয়োগ নিয়ে জটিলতা অনেক দিনের। বর্তমান তৃণমূল সরকার ক্ষমতায় আসার পর থেকে এই সমস্যার সৃষ্টি। শিক্ষক নিয়োগ নিয়ে একাধিক মামলা ঝুলে আছে আদালতে। স্বচ্ছ নিয়োগের দাবিতে একাধিকবার প্রতিবাদে রাস্তায় নামতে দেখা গেছে আন্দোলন কারীদের। কিন্তু কাজের কাজ কিছুই হয়নি।
তাই এই নিয়োগ কেন আটকে আছে, এই নিয়ে উঠছে একাধিক প্রশ্ন। তবে এই নিয়োগ আটকে থাকার কারণ হিসাবে রাজ্য সরকারের অনীহাকে দায়ি করে অনেকে।
কেননা মালদাতে শিক্ষক নিয়োগের জন্য আদালত নির্দেশ দিলেও সেই নিয়োগ এখনও সম্পন্ন করেনি সরকার। যদিও হবু শিক্ষকরা আশা করে ছিল এই পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগে কিছু একটা সুরাহা হবে। কিন্তু কাজেরকাজ কিছুই হয়নি।
উল্টে রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী জানিয়ে দিয়েছেন এই নিয়োগ করা সম্ভব নয়। এখানে প্রশ্ন উঠছে, আদালত যেখানে নিয়োগের নির্দেশ দিচ্ছে সেখানে কি করে রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী নিয়োগ না করার কথা বলতে পারেন।
কিন্তু এই নিয়োগ না হবার জন্য যেমন দায়ী আছে সরিকার, সেইরকম দায়ী হবু শিক্ষকদের সুবিধাবাদী নীতি।
দেখা গিয়েছে নিয়োগের দাবিতে আন্দোলনের ডাক দিলেও সেই আন্দোলনে সেই ভাবে হবু শিক্ষকদের অংশগ্রহণ করতে দেখা যায়নি। আবার সোশ্যাল মিডিয়াতে চাকরী প্রার্থীদের যে গ্রুপ আছে সেই সব গ্রুপের অ্যাডমিনদের এই নিয়োগ নিয়ে বক্তব্য " যে দল আমাদের এই নিয়োগের ব্যবস্থা করে দেবে, আমরা তাদের ভোট দেব"।
আর এই কথা থেকে বোঝা যাচ্ছে তার কতটা সুবিধাবাদী।
আর তাই বিশেষজ্ঞ মহলের একটা বড় অংশ মনে করেন, চাকরী প্রার্থীদের নীতি হীন সুবিধাবাদী চিন্তাভাবনার ফলে এই নিয়োগ এখনও আটকে আছে।
আর চাকরী প্রার্থীরা বা হবু শিক্ষকরা যদি নিজেদের বিভেদ ভুলে একত্রিত হয়ে এই নিয়োগের জন্য আন্দোলনে ঝাঁপিয়ে পড়েন তাহলে নিয়োগ পত্র দিতে রাজ্য সরকার বাধ্য হবেন।
এখন দেখার হবু শিক্ষকরা নিজেদের মধ্যে বিভেদ ভুলে কবে বৃহত্তর আন্দোলনে অংশ নেয়।
তাই এই নিয়োগ কেন আটকে আছে, এই নিয়ে উঠছে একাধিক প্রশ্ন। তবে এই নিয়োগ আটকে থাকার কারণ হিসাবে রাজ্য সরকারের অনীহাকে দায়ি করে অনেকে।
কেননা মালদাতে শিক্ষক নিয়োগের জন্য আদালত নির্দেশ দিলেও সেই নিয়োগ এখনও সম্পন্ন করেনি সরকার। যদিও হবু শিক্ষকরা আশা করে ছিল এই পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগে কিছু একটা সুরাহা হবে। কিন্তু কাজেরকাজ কিছুই হয়নি।
উল্টে রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী জানিয়ে দিয়েছেন এই নিয়োগ করা সম্ভব নয়। এখানে প্রশ্ন উঠছে, আদালত যেখানে নিয়োগের নির্দেশ দিচ্ছে সেখানে কি করে রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী নিয়োগ না করার কথা বলতে পারেন।
কিন্তু এই নিয়োগ না হবার জন্য যেমন দায়ী আছে সরিকার, সেইরকম দায়ী হবু শিক্ষকদের সুবিধাবাদী নীতি।
দেখা গিয়েছে নিয়োগের দাবিতে আন্দোলনের ডাক দিলেও সেই আন্দোলনে সেই ভাবে হবু শিক্ষকদের অংশগ্রহণ করতে দেখা যায়নি। আবার সোশ্যাল মিডিয়াতে চাকরী প্রার্থীদের যে গ্রুপ আছে সেই সব গ্রুপের অ্যাডমিনদের এই নিয়োগ নিয়ে বক্তব্য " যে দল আমাদের এই নিয়োগের ব্যবস্থা করে দেবে, আমরা তাদের ভোট দেব"।
আর এই কথা থেকে বোঝা যাচ্ছে তার কতটা সুবিধাবাদী।
আর তাই বিশেষজ্ঞ মহলের একটা বড় অংশ মনে করেন, চাকরী প্রার্থীদের নীতি হীন সুবিধাবাদী চিন্তাভাবনার ফলে এই নিয়োগ এখনও আটকে আছে।
আর চাকরী প্রার্থীরা বা হবু শিক্ষকরা যদি নিজেদের বিভেদ ভুলে একত্রিত হয়ে এই নিয়োগের জন্য আন্দোলনে ঝাঁপিয়ে পড়েন তাহলে নিয়োগ পত্র দিতে রাজ্য সরকার বাধ্য হবেন।
এখন দেখার হবু শিক্ষকরা নিজেদের মধ্যে বিভেদ ভুলে কবে বৃহত্তর আন্দোলনে অংশ নেয়।
No comments