ভোটের আগে সিভিকের দাদাগিরি!
নজরবন্দি,বালুরঘাট: নির্বাচন কমিশন যখন আসন্ন পঞ্চায়েত ভোট সিভিক ভলেন্টিয়ার দিয়ে নিরাপত্তা ব্যবস্থা সুরক্ষিত করবার আশ্বাস দিচ্ছে। ঠিক তখন ভোট দেওয়াকে কেন্দ্র করে দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার কুশমন্ডিতে সিভিক ভলেন্টিয়ারের দাদাগিরির ঘটনা সামনে এল। স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে আজ দুপুরে কুশুমন্ডি ব্লক অফিসে আসন্ন পঞ্চায়েত নির্বাচনে পরিচালনাকারী বিভিন্ন ভোট কর্মীদের পাশাপাশি সিভিক ভলেন্টিয়ারদের ই ডি ভোট দান পর্ব চলছিল। দুপুরের দিকে ভিড় কিছুটা হাল্কা থাকলেও বিকেল গড়াতে না গড়াতেই ভোট দানের জন্য এলাকার বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকদের ভিড় হতে থাকে। পাশাপাশি ভোটে নিযুক্ত সিভিক ভলেন্টিয়ারাও তাদের ভোট প্রদান করবার জন্য ভিড় জমান কুশুমন্ডি ব্লক অফিসে। এই সময় ভোটের লাইনে দাঁড়ানো নিয়ে ও ভোট প্রদান করবার জন্য হুড়োহুড়ি আরম্ভ হলে, পরিস্থিতি সামাল দিতে ভোট গ্রহণের ঘরটির পিছনের দরজা দিয়ে স্বয়ং বিডিও অমূল্য সরকার এসে ঘরের ভিতর ঢুকতে গেলে কুশমন্ডি থানায় কর্মরত সিভিক ভলেন্টিয়ার অজয় সরকার তাকে বাধা দেয় বলে অভিযোগ।
আরও অভিযোগ সেই বাধা না মেনে বিডিও অমূল্য সরকার ঘরের দিকে এগিয়ে যেতে গেলে ওই সিভিক ভলেন্টিয়ার তাকে আবারও শারীরিক ভাবে বাধা দেয়। সেই সময় বিডিও নিজের পরিচয় দিয়ে আবার ও এগিয়ে যেতে গেলে অভিযোগ ওই সময় অজয় সরকার নামে ওই সিভিক ভলেন্টিয়ার তার দদাদাগিরি জাহির করেন।
অভিযোগ সেই সময় বিডিওকে শারীরিক ভাবে হেনস্থা করে তাকে বাধা দিয়ে বলে আরে ওরকম অনেকে বলে থাকে। আপনি লাইনে এসে দাঁড়ান। এরপরেই কিছুটা উত্তেজনা ছড়াতেই বিডিও অফিসের অন্যান্য আধিকারিকরা ছুটে এলে ওই সিভিক বিষয়টি বেগতিক দিকে যাচ্ছে সেটা বুঝতে পেরে বিডিও চত্বর ছেড়ে সরে পরে বলে জানা গেছে।
যদিও এ ব্যাপারে বিডিও অমলেন্দু সরকার কে ফোনে যোগাযোগ করা হলে এ বিষয়ে কোন মন্তব্য করতে অস্বীকার করে তিনি জানান তিনি ভোটের কাজে খুব ব্যস্ত রয়েছেন বলে বিষয়টি নিয়ে পাশ কাটিয়ে যান।অপরদিকে কুশমন্ডি থানার আই সি জানান তার থানার এরিয়ায় এমন কোন ঘটনা ঘটেছে বলে তার জানা নেই।
কেননা এব্যাপারে কোন অভিযোগ জমা পড়ে নি বলে তিনি জানান।আর এই ঘটনা জানাজানি হতেই সাধারণ মানুষের অভিমত রাজ্যের বাসিন্দারা এই দাদাগিরি সিভিকের নমুনা এই প্রথম দেখল তাই নয়।
এরকম তাদের দাদাগিরি হাটে বাজারে পথে ঘাটে রাজ্যের মানুষ দেখে থাকে। আজ কোন প্রশাসনিক আধিকারিক হয়ত সেটা কিছুটা জানতে পেলেন।হয়ত তার এই অভিজ্ঞতা তার কাছে বেদনাদায়ক হলেও এই দাদাগিরি দেখানো সিভিক ভলেন্টিয়ার দিয়েই ভোটে ভোটারদের সুরক্ষা দেবার কাজে লাগানোর কাজ কতদূর নিরপেক্ষ হবে। সেটা নিয়েই ভাবিত তারা।
আরও অভিযোগ সেই বাধা না মেনে বিডিও অমূল্য সরকার ঘরের দিকে এগিয়ে যেতে গেলে ওই সিভিক ভলেন্টিয়ার তাকে আবারও শারীরিক ভাবে বাধা দেয়। সেই সময় বিডিও নিজের পরিচয় দিয়ে আবার ও এগিয়ে যেতে গেলে অভিযোগ ওই সময় অজয় সরকার নামে ওই সিভিক ভলেন্টিয়ার তার দদাদাগিরি জাহির করেন।
অভিযোগ সেই সময় বিডিওকে শারীরিক ভাবে হেনস্থা করে তাকে বাধা দিয়ে বলে আরে ওরকম অনেকে বলে থাকে। আপনি লাইনে এসে দাঁড়ান। এরপরেই কিছুটা উত্তেজনা ছড়াতেই বিডিও অফিসের অন্যান্য আধিকারিকরা ছুটে এলে ওই সিভিক বিষয়টি বেগতিক দিকে যাচ্ছে সেটা বুঝতে পেরে বিডিও চত্বর ছেড়ে সরে পরে বলে জানা গেছে।
যদিও এ ব্যাপারে বিডিও অমলেন্দু সরকার কে ফোনে যোগাযোগ করা হলে এ বিষয়ে কোন মন্তব্য করতে অস্বীকার করে তিনি জানান তিনি ভোটের কাজে খুব ব্যস্ত রয়েছেন বলে বিষয়টি নিয়ে পাশ কাটিয়ে যান।অপরদিকে কুশমন্ডি থানার আই সি জানান তার থানার এরিয়ায় এমন কোন ঘটনা ঘটেছে বলে তার জানা নেই।
কেননা এব্যাপারে কোন অভিযোগ জমা পড়ে নি বলে তিনি জানান।আর এই ঘটনা জানাজানি হতেই সাধারণ মানুষের অভিমত রাজ্যের বাসিন্দারা এই দাদাগিরি সিভিকের নমুনা এই প্রথম দেখল তাই নয়।
এরকম তাদের দাদাগিরি হাটে বাজারে পথে ঘাটে রাজ্যের মানুষ দেখে থাকে। আজ কোন প্রশাসনিক আধিকারিক হয়ত সেটা কিছুটা জানতে পেলেন।হয়ত তার এই অভিজ্ঞতা তার কাছে বেদনাদায়ক হলেও এই দাদাগিরি দেখানো সিভিক ভলেন্টিয়ার দিয়েই ভোটে ভোটারদের সুরক্ষা দেবার কাজে লাগানোর কাজ কতদূর নিরপেক্ষ হবে। সেটা নিয়েই ভাবিত তারা।
No comments