শিক্ষাক্ষেত্রে রাজ্যকে চরম বঞ্চনা মোদী সরকারের।
নজরবন্দি ব্যুরো: এবার স্কুল শিক্ষায় কেন্দ্রীয় অর্থ বরাদ্দ ঘিরে বিতর্ক।সমগ্র শিক্ষা অভিযান প্রকল্পে কেন্দ্রীয় অর্থ বরাদ্দের নিরিখে পশ্চিমবঙ্গ, কেরালা, পাঞ্জাব এবং কর্ণাটকের মতো রাজ্য রাজস্থান, বিহার, ছত্তিসগড় এবং মধ্যপ্রদেশের চেয়ে অনেকটাই পিছিয়ে।
যা দেখে রাজ্য স্কুল শিক্ষা দপ্তরের কর্তাদের প্রশ্ন, এখনও তো বৈঠক হয়নি। তবে কীসের ভিত্তিতে দিল্লি এই পরিমাণ বরাদ্দ চূড়ান্ত করল। অবশ্য মানবসম্পদ উন্নয়ন মন্ত্রকের যুগ্ম-সচিব ২৪ এপ্রিল সব রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের স্কুলশিক্ষা সচিবদের ৯ টি মাপকাঠির হিসাবেই এই অর্থ বরাদ্দের কথা চিঠিতে জানিয়েছেন।
যেখানে ৩ এবং ৫ এপ্রিল দুটি চিঠির প্রেক্ষিতে এই অর্থ সহায়তার কথাই বলে হয়েছে।
ওই চিঠিতে বলা হয়েছে, ২০১৮-১৯ অর্থ বর্ষে পশ্চিমবঙ্গে ১২২১.৯৪, কর্ণাটকে ৯২৬.৩৭, পাঞ্জাবে ৫৩২.৬৩ এবং কেরালায় ৪১৩.৪৩ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে। অথচ রাজস্থানে ২৭৮০.৪৪, মধ্যপ্রদেশে ২৩৩৫.৪৯, বিহারে ২৯৫৪.৭৮ এবং ছত্তিসগড়ে ১০৭৪.৪৮ কোটি টাকা সাহাযা করা হয়েছে।
বিকাশ ভবনের আধিকারিকদের দাবি, কেন্দ্র বেছে বেছে বিরোধী শাসিত রাজ্যগুলিকে বঞ্চিত করছে। কারণ সংশ্লিষ্ট রাজ্য কংগ্রেস,তৃণমূল ও বাম-শাসিত বলে। আর রাজস্থান, মধ্যপ্রদেশ এবং ছত্তিসগড়ে বিধানসভা ভোট আসন্ন। এই তিন রাজ্যেই দীর্ঘদিন ধরে বিজেপি ক্ষমতায়।তাই ভোটের আগেই এই বিভাজন মূলক সিদ্ধান্ত।
যা দেখে রাজ্য স্কুল শিক্ষা দপ্তরের কর্তাদের প্রশ্ন, এখনও তো বৈঠক হয়নি। তবে কীসের ভিত্তিতে দিল্লি এই পরিমাণ বরাদ্দ চূড়ান্ত করল। অবশ্য মানবসম্পদ উন্নয়ন মন্ত্রকের যুগ্ম-সচিব ২৪ এপ্রিল সব রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের স্কুলশিক্ষা সচিবদের ৯ টি মাপকাঠির হিসাবেই এই অর্থ বরাদ্দের কথা চিঠিতে জানিয়েছেন।
যেখানে ৩ এবং ৫ এপ্রিল দুটি চিঠির প্রেক্ষিতে এই অর্থ সহায়তার কথাই বলে হয়েছে।
ওই চিঠিতে বলা হয়েছে, ২০১৮-১৯ অর্থ বর্ষে পশ্চিমবঙ্গে ১২২১.৯৪, কর্ণাটকে ৯২৬.৩৭, পাঞ্জাবে ৫৩২.৬৩ এবং কেরালায় ৪১৩.৪৩ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে। অথচ রাজস্থানে ২৭৮০.৪৪, মধ্যপ্রদেশে ২৩৩৫.৪৯, বিহারে ২৯৫৪.৭৮ এবং ছত্তিসগড়ে ১০৭৪.৪৮ কোটি টাকা সাহাযা করা হয়েছে।
বিকাশ ভবনের আধিকারিকদের দাবি, কেন্দ্র বেছে বেছে বিরোধী শাসিত রাজ্যগুলিকে বঞ্চিত করছে। কারণ সংশ্লিষ্ট রাজ্য কংগ্রেস,তৃণমূল ও বাম-শাসিত বলে। আর রাজস্থান, মধ্যপ্রদেশ এবং ছত্তিসগড়ে বিধানসভা ভোট আসন্ন। এই তিন রাজ্যেই দীর্ঘদিন ধরে বিজেপি ক্ষমতায়।তাই ভোটের আগেই এই বিভাজন মূলক সিদ্ধান্ত।
Loading...
কোন মন্তব্য নেই