শেষে কিনা সাম্প্রদায়িক বিজেপির সাথে একযোগে নির্দল প্রার্থী!! 'ব্যার্থ প্রয়াস' কটাক্ষ ঋতব্রতর।
নজরবন্দি ব্যুরোঃ পঞ্চায়েত নির্বাচন নিয়ে উত্তপ্ত গোটা রাজ্যের রাজনীতি। সোমবার ছিল দ্বিতীয় দফার মনোনয়ন জমা দেওয়ার দিন। বিভিন্ন জায়গায় মনোনয়ন পত্র দাখিল করতে গিয়ে শাসক বাহিনীর হাতে মার খাওয়ার অভিযোগ তুলেছে বিরোধী প্রার্থীরা। এই পরিস্থিতিতে রাজ্যে বিজেপির সাথে হাত মেলালো বামেরা?
গেরুয়া রাজনীতির মূল লক্ষ্য সাম্প্রদায়িক বিভেদ সৃষ্টি করে মানুষে মানুষে ভেদাভেদ তৈরি করা। এই অভিযোগ পূর্বে বহুবার করেছে সিপিআইএম সহ অন্যান্য বিরোধী রাজনৈতিক দল গুলি। কিন্তু রাজনৈতিক স্বার্থ কায়েম করতে সেই সাম্প্রদায়িক রাজনৈতিক দল বিজেপি-র সাথে হাত মেলানোর অভিযোগ উঠলো সিপিআইএম-এর বিরুদ্ধে। পঞ্চায়েত ভোটের আগে একটি দেওয়াল লিখনে মিললো সেই ইঙ্গিত। সেখানে দেখা যাচ্ছে, বিজেপি এবং বাম মনোনিত নির্দল প্রার্থী বিপ্লব প্রামানিককে ভোট দেওয়ার কথা বলা হয়েছে।
এই বিষয়ে সমালোচনা করে ঋতব্রত বন্দ্যোপাধ্যায় নিজের টুইটারে লিখেছেন, "এটা রাজ্য রাজনীতিতে চরম দুর্ভাগ্যজনক। বিজেপির মতো একটি সাম্প্রদায়িক শক্তির সাথে হাত মেলানোর ঘটনা সত্যিই লজ্জার। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উন্নয়নের রাজনীতির বিরুদ্ধে লড়াইয়ে ব্যর্থ বামেরা শেষ পর্যন্ত হাত মেলালো গেরুয়া শিবিরের সাথে। ব্যর্থ প্রয়াস!" বিদ্রুপ ঋতব্রতর।
গেরুয়া রাজনীতির মূল লক্ষ্য সাম্প্রদায়িক বিভেদ সৃষ্টি করে মানুষে মানুষে ভেদাভেদ তৈরি করা। এই অভিযোগ পূর্বে বহুবার করেছে সিপিআইএম সহ অন্যান্য বিরোধী রাজনৈতিক দল গুলি। কিন্তু রাজনৈতিক স্বার্থ কায়েম করতে সেই সাম্প্রদায়িক রাজনৈতিক দল বিজেপি-র সাথে হাত মেলানোর অভিযোগ উঠলো সিপিআইএম-এর বিরুদ্ধে। পঞ্চায়েত ভোটের আগে একটি দেওয়াল লিখনে মিললো সেই ইঙ্গিত। সেখানে দেখা যাচ্ছে, বিজেপি এবং বাম মনোনিত নির্দল প্রার্থী বিপ্লব প্রামানিককে ভোট দেওয়ার কথা বলা হয়েছে।
এই বিষয়ে সমালোচনা করে ঋতব্রত বন্দ্যোপাধ্যায় নিজের টুইটারে লিখেছেন, "এটা রাজ্য রাজনীতিতে চরম দুর্ভাগ্যজনক। বিজেপির মতো একটি সাম্প্রদায়িক শক্তির সাথে হাত মেলানোর ঘটনা সত্যিই লজ্জার। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উন্নয়নের রাজনীতির বিরুদ্ধে লড়াইয়ে ব্যর্থ বামেরা শেষ পর্যন্ত হাত মেলালো গেরুয়া শিবিরের সাথে। ব্যর্থ প্রয়াস!" বিদ্রুপ ঋতব্রতর।
Loading...
কোন মন্তব্য নেই