"মুকুল বা শোভন কে এল-গেল বা কি বলল তাতে কিচ্ছু যায় আসেনা।দিদিকে ভালোবেসে বুক ঠুকে দল করি!"
এই প্রসঙ্গে বিজেপির পক্ষ থেকে তেমন ভাবে কোন মন্তব্য আসেনি, তবে মুখ খুলেছেন মুকুল রায়। তিনি বলেন "শোভন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ঘনিষ্ঠ রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের অনেক কিছুই উনি জানেন। তাই শোভন দল ছাড়লে, কিংবা শুধু মুখ খুললেই মমতা ও তৃণমূল উভয়েরই বিপদ বাড়বে।"
শোভনেই না থেমে তাঁর সংযোজন "তৃণমূলের অন্দরে সাংসদ-বিধায়ক-মন্ত্রীদের মধ্যে অসন্তোষ কাজে লাগিয়ে তাঁদের দলে নিলে পুরো পার্টিটাই বানপ্রস্থে চলে যাবে।" কিন্তু সত্যিই কি তাই? রাজ্যজুড়ে একটু চোখ কান খোলা রাখলে বুঝতে অসুবিধা হয়না, যাকে নিয়ে আলোচনা বা সমালোচনা চলে তিনি হলেন এক এবং একমাত্র মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। পঞ্চায়েতের সদস্য থেকে লোকসভার মেম্বার যিনিই ভোটে জিতেছেন তাঁর নিজের ক্যারিশ্মায় জেতেননি বলাই বাহুল্য, এমন কি অভিষেকও। তৃণমূলের তৃণমূল স্তর থেকে সর্বোচ্চ স্তরের কোন নেতার পক্ষে এই দাবি কড়া সম্ভব নয় যে তিনি নিজের দৌলতে জিতেছেন।
এক তৃণমূল সমর্থকের কথায় "যতদিন দিদি আছেন কে মুকুল আর কে শোভন এল-গেল তাতে তৃণমূলের কিছু এসে যায়না। আমরা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় দেখে দল করি অন্য কাউকে দেখে নয়।" উল্লেখযোগ্য বিষয় এই সমর্থক বেহালা পূর্ব কেন্দ্রের ভোটার!
Loading...
কোন মন্তব্য নেই