প্রশ্নের মুখে প্রশিক্ষণ-হীন শিক্ষকদের ভবিষ্যৎ! দায় কার?
আর শেষ পর্যন্ত মূলত এই প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন এসএসকে ও এমএসকে শিক্ষকরা। এর পাশাপাশি আছে বেসরকারি স্কুলের শিক্ষক। যারা অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত ক্লাস নেন। এছাড়া সরকারি সাহায্যপ্রাপ্ত স্কুলের বেশ কিছু স্থায়ী ও পার্শ্বশিক্ষকরাও রয়েছেন। নিয়ম অনুসারে ১০০ জন পিছু একটি করে স্টাডি সেন্টার করতে হবে। সেই অনুসারে, মোট স্টাডি সেন্টার হবার কথা ১৭৩৪। কিন্তু রাজ্য সরকার এখনও পর্যন্ত ১৬৮ টি স্টাডি সেন্টারের তালিকা পাঠাতে পেরেছে। এর ফলে প্রশিক্ষণ পুরো-দমে শুরু করা যাচ্ছেনা। জানা গিয়েছে, স্টাডি সেন্টারের তালিকা প্রতিটি জেলা থেকে পাঠানোর দায়িত্বে রয়েছে প্রাথমিক বিদ্যালয় সংসদগুলির। সেই তালিকা শিক্ষা-দপ্তরের মাধ্যমে কেন্দ্রের কাছে পাঠানোর কথা। বিশেষ সূত্রের খবর, পুরুলিয়া, নদীয়া বাঁকুড়ার মতন কয়েকটি জেলা থেকে সেই তালিকা এসেছে। আর বেশিরভাগ জেলা থেকে এই তালিকা না আসাতেই এই সমস্যা।
অপরদিকে ২০১৯ সালের ৩১ মার্চ পর্যন্ত প্রশিক্ষণের এই ছাড় দিয়েছে আদালত। তার মধ্যেই যা করার করতে হবে। নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে প্রশিক্ষণ শেষ না করতে পারলে চাকরি চলে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে এই রাজ্যের বহু শিক্ষকদের।
Loading...
কোন মন্তব্য নেই