সঠিক সময়ের অপেক্ষায় সিআইডি কর্তারা! ভারতীকে গ্রেপ্তারে মরিয়া প্রশাসন।
গত কাল এক অডিও বার্তায় ভারতী ঘোষ বলেন, মাদুরদহের ফ্ল্যাটে সিআইডি হানা ও জিনিসপত্র উদ্ধার প্রসঙ্গে সিআইডি এমনভাবে প্রচার করছে যেন, মাদুরদহের ফ্ল্যাট বানানো হয়েছে কালো টাকা দিয়ে। এরপরই ভারতীর বক্তব্য, ওই ফ্ল্যাট যখন তৈরি হয় তখন তিনি জেলার অ্যাডিশনাল এসপি কিংবা এসপি ছিলেন না। তিনি তখন রাষ্ট্রপুঞ্জে চাকরি করতেন। নাইরোবি, সোমালিয়ার মিশনে কাজ করতেন তিনি। সেই সময় তৈরি করা হয় ওই মাদুরদহের ফ্ল্যাট। সরকারি ভাবে ওই ফ্ল্যাটের অনুমোদনও নেওয়া হয়। যার সমস্ত কাগজপত্র তাঁর কাছে আছে।
এর পরে তিনি ওই অডিও বার্তায় বলেন, সকলের জানার যেমন অধিকার আছে। ঠিক তেমনি সত্যিটা জানানোরও তাঁর অধিকারের মধ্যে পড়ে। রাষ্ট্রপুঞ্জের হয়ে কাজ করার সুবাদে আড়াই কোটি টাকা মাইনে পেয়েছিলেন ভারতী।যার সবটাই ছিল ডলারে এবং তা ছিল পুরোটাই ট্যাক্স ফ্রি। সেই টাকাই ব্যবহার করে তৈরি হয় ওই ফ্ল্যাট।
এই পুলিশ অফিসার নিজের পক্ষে নানান যুক্তি দেখালেও, আদালতের গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির পর আপাতত নিস্তার নেই ভারতীর। সূত্রের খবর, সোমবার ভারতীর স্বামী রাজুর মাধ্যমেই আইনজীবী মারফত আদালতে জামিনের আবেদন করবেন ভারতী। আর এই সুযোগকে কাজে লাগিয়ে ভারতী কে গ্রেপ্তার করতে মরিয়া সিআইডির অফিসাররা।
Loading...
কোন মন্তব্য নেই