জাতীয় পতাকা অবমাননা শাস্তিযোগ্য, দণ্ডনীয় অপরাধ। আসুন জেনেনি কিভাবে তুলবেন জাতীয় পতাকা
নজরবন্দি ব্যুরো : কাল প্রজাতন্ত্র দিবস। দেশের নানা প্রান্তে উত্তোলন করা হবে জাতীয় পতাকা। স্বাধীনতা দিবস হোক বা প্রজাতন্ত্র দিবস অনেকেই জাতীয় পতাকা উত্তোলন করে থাকেন তাঁদের বাড়িতে, ক্লাবে, পাড়ায়। কিন্তু পতাকা উত্তোলন করার কিছু নির্দিষ্ট নিয়ম আছে, যা জানেন না বেশিরভাগ মানুষই। একজন ভারতীয় হিসাবে জাতীয় পতাকার সন্মান করা, ভালোবাসা যেমন কর্তব্য ঠিক তেমনি পতাকা উত্তোলনের নিয়ম গুলো জানাও খুব প্রয়োজন।
কারণ নিয়ম না জেনে পতাকা তোলা এবং নামানো দুটোই দেশের প্রতি এবং দেশের জাতীয় পতাকার প্রতি অসন্মান জানানো হয়, যা একটি অপরাধ। দেশবাসী হিসাবে দেশের জাতীয় পতাকার নিয়োম জানাটা খুব দরকার। প্রিভেনশন অব ইনসাল্টস টু ন্যাশনাল অনার অ্যাক্ট ১৯৭১ অ্যান্ড ফ্ল্যাগ কোড অব ইন্ডিয়ার কথা বলা রয়েছে ভারতীয় আইনে। জাতীয় পতাকার রং, মাপ নির্দেশিকা দেওয়া হয়েছে এই আইনে।
আসুন জেনেনি পতাকা তোলা এবং নামানো নিয়মগুলি --- • জাতীয় পতাকার দৈর্ঘ্য ও প্রস্থের অনুপাত হবে ৩ : ২। • তিন রঙের মাপ হবে সমান। মাঝে থাকবে নীল রঙের অশোক চক্র। অশোক চক্রে থাকবে ২৪টি দাগ। • সূর্যোদয়ের ঠিক আগের মিনিট হল পতাকা তোলার সময় এবং সুর্যাস্তের আগেই পতাকা নামিয়ে নিতে হয়। তবে ২৬ জানুয়ারি এবং ১৫ আগষ্ট এই দুটি দিন পতাকা তোলার সময়ে একটু পরিবর্তণ হয়। এই দুটি দিন সূর্যোদয়ের পরেই হয় পতাকা উত্তোলন। • নতুন আইন অনুযায়ী বছরের যে কোনও দিনেই জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা যায়। • জাতীয় পতাকার স্থান থাকে সবার উপরে। • পাশাপাশি অন্য কোন পতাকা থাকলে তা থাকবে জাতীয় পতাকার থেকে সামান্য নিচে। • জাতীয় পতাকায় আলাদা করে কোন রকমের কোনও মূর্তি, নামলিপি ইত্যাদি আটকানো যায়না। • ক্ষতিগ্রস্ত পতাকা তোলা যায় না।
• রাষ্ট্রীয় শোককালীন সময়েও একবারে পতাকা তোলা হয়না। রাষ্ট্রীয় শোককালীন জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত অবস্থায় রাখা হয়। • জাতীয় পতাকা পুরনো হয়ে গেলে বা ক্ষতিগ্রস্ত হলে তা অমর্যাদায় নষ্ট করা যায় না। জাতীয় পতাকা যেমন অবিস্থাতেই থাকুক না কেন তা সন্মানযোগ্য। • পতাকা উত্তোলনের সময় দেশবাসী হিসেবে, একজন ভারতীয় হিসেবে জাতীয় পতাকার নিয়োমগুলি অবশ্যই জানা উচিত। কোন ব্যাক্তির জাতীয় পতাকা অবমাননা করা শাস্তিযোগ্য, দণ্ডনীয় অপরাধ। এমন দোষ প্রমান হলে তিন বছরের জেল বা জরিমানা বা দুই হতে পারে।
কারণ নিয়ম না জেনে পতাকা তোলা এবং নামানো দুটোই দেশের প্রতি এবং দেশের জাতীয় পতাকার প্রতি অসন্মান জানানো হয়, যা একটি অপরাধ। দেশবাসী হিসাবে দেশের জাতীয় পতাকার নিয়োম জানাটা খুব দরকার। প্রিভেনশন অব ইনসাল্টস টু ন্যাশনাল অনার অ্যাক্ট ১৯৭১ অ্যান্ড ফ্ল্যাগ কোড অব ইন্ডিয়ার কথা বলা রয়েছে ভারতীয় আইনে। জাতীয় পতাকার রং, মাপ নির্দেশিকা দেওয়া হয়েছে এই আইনে।
আসুন জেনেনি পতাকা তোলা এবং নামানো নিয়মগুলি --- • জাতীয় পতাকার দৈর্ঘ্য ও প্রস্থের অনুপাত হবে ৩ : ২। • তিন রঙের মাপ হবে সমান। মাঝে থাকবে নীল রঙের অশোক চক্র। অশোক চক্রে থাকবে ২৪টি দাগ। • সূর্যোদয়ের ঠিক আগের মিনিট হল পতাকা তোলার সময় এবং সুর্যাস্তের আগেই পতাকা নামিয়ে নিতে হয়। তবে ২৬ জানুয়ারি এবং ১৫ আগষ্ট এই দুটি দিন পতাকা তোলার সময়ে একটু পরিবর্তণ হয়। এই দুটি দিন সূর্যোদয়ের পরেই হয় পতাকা উত্তোলন। • নতুন আইন অনুযায়ী বছরের যে কোনও দিনেই জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা যায়। • জাতীয় পতাকার স্থান থাকে সবার উপরে। • পাশাপাশি অন্য কোন পতাকা থাকলে তা থাকবে জাতীয় পতাকার থেকে সামান্য নিচে। • জাতীয় পতাকায় আলাদা করে কোন রকমের কোনও মূর্তি, নামলিপি ইত্যাদি আটকানো যায়না। • ক্ষতিগ্রস্ত পতাকা তোলা যায় না।
• রাষ্ট্রীয় শোককালীন সময়েও একবারে পতাকা তোলা হয়না। রাষ্ট্রীয় শোককালীন জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত অবস্থায় রাখা হয়। • জাতীয় পতাকা পুরনো হয়ে গেলে বা ক্ষতিগ্রস্ত হলে তা অমর্যাদায় নষ্ট করা যায় না। জাতীয় পতাকা যেমন অবিস্থাতেই থাকুক না কেন তা সন্মানযোগ্য। • পতাকা উত্তোলনের সময় দেশবাসী হিসেবে, একজন ভারতীয় হিসেবে জাতীয় পতাকার নিয়োমগুলি অবশ্যই জানা উচিত। কোন ব্যাক্তির জাতীয় পতাকা অবমাননা করা শাস্তিযোগ্য, দণ্ডনীয় অপরাধ। এমন দোষ প্রমান হলে তিন বছরের জেল বা জরিমানা বা দুই হতে পারে।
Loading...
কোন মন্তব্য নেই